ফতুল্লার শ্রমিক লীগ নেতা কাওসার আহম্মেদ পলাশ অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠেছে। প্রশাসন দল কোন কিছুরই নিয়ম নীতি তোয়াক্কা করে না সে। দিনের পর দিন আধিপত্য বিস্তার করে চলছে। তাঁর চাঁদা বাজীর দৌরাত্ন অতিষ্ট ব্যাবসায়ী মহল।
দেশের বৃহত্তম রপ্তানী খাত নিট শিল্পের প্রধান কেন্দ্র ফতুল্লার বিসিক পল্লীর শত শত গামের্ন্টস মালিক শ্রমিক অসন্তোষের আড়ালে পলাশের চাঁদা বাজীর কাছে জিম্মি। শুধু ফতুল্লাতেই পলাশের ৭৪ টি শ্রমিক সংগঠন আছে যার সব ক’টিতে সে র্শীষ পদে রয়েছেন। সভাপতির পদটি ১৩ বছর ধরে নিজের কব্জায় ধরে রেখেছেন। তাঁর শ্রমিক সংগঠনের অত্যাচারে কানা তিয়ান নাগরিকের মালিকানাধীন র্রডিকেল গামের্ন্টস, হামিদ ফ্যাশন,পাইওনিয়ার সোয়েটার,আর এস সোয়েটার,মিশওয়্যার হুঁশিয়ারী এন আর নিটিং মাইক্রো ফাইবার, ও মেট্রো নিটের মত ৩৬ টি গামের্ন্টস বন্ধ হয়ে গেছে। এবং অনেক প্রতিষ্ঠান ঢাকা চলে গেছে। যারা আছেন তাঁরা কৃত্রিম শ্রমিক অসন্তোষের ভয়ে মোটা অংকের টাকা চাঁদা গুনতে হচ্ছে। আলোচিত সাত খুনের দন্ড প্রাপ্ত আসামী নুর হোসেনের মতোই তিনি গড়ে তুলেছেন আরেক সাম্রাজ্য। যেখানে সব কথার শেষ কথা পলাশ। তাই সংশ্লিষ্টরা বলেন, এক পলাশেই ঘটছে নারায়নগঞ্জের সর্বনাশ। এছাড়া তাঁর নির্দেশেই গড়ে উঠছে নারায়নগঞ্জে ইয়াবা সাম্রাজ্য
Development by: webnewsdesign.com